রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৫:৩৮ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনে আইন মন্ত্রী আনিসুল হক বে-সরকারি ভাবে নির্বাচিত কসবায় ভোট দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১ আহত-৪ কসবায় এলজিইডি’র শ্রেষ্ঠ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান আগরতলায় স্রোত আয়োজিত লোকসংস্কৃতি উৎসব কসবা প্রেসক্লাব সভাপতি’র উপর হামলার প্রতিবাদে মানবন্ধন ও প্রতিবাদ সভা কসবায় চকচন্দ্রপুর হাফেজিয়া মাদ্রাসার বার্ষিক ফলাফল ঘোষণা, পুরস্কার বিতরণ ও ছবক প্রদান শ্রী অরবিন্দ কলেজের প্রথম নবীনবরণ অনুষ্ঠান আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, আকাশে থাকবে চাঁদ বিএনপি-জামাত বিদেশীদের সাথে আঁতাত করেছে-কসবায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ১৩ দিনের জন্য ভোটের মাঠে নামছে সশস্ত্র বাহিনী
পৌর নির্বাচনে আ.লীগের ৬১ জনের ৩৮ জনই পুরোনোমুখ

পৌর নির্বাচনে আ.লীগের ৬১ জনের ৩৮ জনই পুরোনোমুখ

সংগৃহীত
তৃণমূল থেকে পাঠানো তালিকা থেকেই প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে আওয়ামী লীগ।
দ্বিতীয় ধাপে ৬১ পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ৩৮ জনই পুরনো প্রার্থী। বর্তমানে মেয়র আছেন এরকম দেড় ডজন প্রার্থী এবার দলের মনোনয়ন পাননি। দলটির মনোনয়ন বোর্ডের সদস্যরা বলছেন, তৃণমূলে জনপ্রিয়তার পাশাপাশি দুর্নীতিমুক্ত প্রার্থী বাছাই করা হয়েছে। এছাড়া জনপ্রিয়তা আছে কিন্তু দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে এর আগে বিদ্রোহী হয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন এমন কাউকেও এবার মনোনয়ন দেয়া হয়নি।

প্রথম ধাপের ২৫ পৌরসভা নির্বাচনে তৃণমূল থেকে পাঠানো তালিকা থেকেই প্রার্থী চূড়ান্ত করে আওয়ামী লীগ। তবে ২য় ধাপে সেই শর্ত শিথীল করে দলটি। কারণ ছিল স্থানীয় নেতাদের প্রভাবে কোন যোগ্য প্রার্থী যেন বাদ না পড়ে। ফলে মনোনয়ন প্রত্যাশী সংখ্যাও ছিল বেশী। ৬১ পৌরসভায় মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন ৩১২ জন।

শুক্রবার দলের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সভায় ৬১ জনের মনোনয়ন চূড়ান্ত করে আওয়ামী লীগ। বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এই ৬১ জনের মধ্যে আগে মনোনয়ন পেয়েছিল এমন ৩৮ জনের ওপর আবারো ভরসা রাখা হয়। আর দুজন আছেন আগের মনোনীত প্রার্থীর স্বজন। আর নতুন মুখ ২১ জন।

আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য কর্ণেল(অব.) ফারুক খান বলেন, যাদের বিষয়ে আমরা খবর পেয়েছি যে কোন না কোন ভাবে এলাকায় দুর্নীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল এবং দল আর জনগনের সঙ্গে সম্পৃক্ততা রাখেনি এমন কাউকে মনোনয়ন দেয়া হয়নি।

আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের আরেক সদস্য আব্দুর রহমান বলেন, ভোটের রাজনীতিতে জনপ্রিয়তা এবং দলের প্রতি ত্যাগ তিতিক্ষা, আনুগত্য এসব বিবেচনা করেই মনোনয়ন দেয়া হয়েছে।

আওয়ামী লীগ এবার কঠোর অবস্থান ছিল এর আগে যারা বিদ্রোহী ছিলেন তাদের ব্যাপারে। এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য আব্দুর রহমান বলেন, যারা ভবিষ্যতে বিদ্রোহী প্রার্থী হবে তারা দলের কোন স্তরেই কোন মনোনয়ন পাবে না। এছাড়া দলের গুরুত্বপুর্ন কোন পদের প্রার্থীও হতে পারবে না।

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কর্ণেল(অব.) ফারুক খান বলেন, আগে কেউ যদি বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে মেয়র নির্বাচিতও হয় তাদেরকেও আমরা এবার মনোনয়ন দি নাই।আমরা স্পষ্ট করতে চাই দলের শৃঙ্খলা যে মানে না তিনি দেশ এবং জনগণের জন্যও কাজ করতে পারে না।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আগের বিদ্রোহী প্রার্থীদের বেশ কয়েকজন নিজেদের নাম আড়াল করে স্ত্রী পুত্রের নামে মনোনয়ন চেয়েছিলেন।

শুক্রবার প্রার্থী ঘোষনার পর শনিবার বগুড়ার সারিয়াকান্দির প্রার্থীতায় পরিবর্তন আনা হয়। বর্তমান মেয়রের পরিবর্তে আনা হয় নতুন মুখ।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




raytahost-demo
© All rights reserved © 2019
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD